ধন্যবাদ আপনাকে অনুসন্ধান করে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য। আজকের আলোচনার বিষয় আনঅফিসিয়াল ফোন অফিসিয়াল করার উপায় বাংলাদেশে আন অফিসিয়াল ফোন এর সংখ্যাটা মোটেও কম নয়। বরং ক্রমাগত ভাবে Unofficial Phone এর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। যার কারনে আপনার বা আমার মতো সাধারন মানুষরা নিজের অজান্তে আনঅফিসিয়াল মোবাইল মার্কেট থেকে কিনে নিচ্ছি। কারন, এখনও এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা এখনও অফিসিয়াল ও আনঅফিসিয়াল ফোনের পার্থক্য গুলো বুঝতে পারে না। কিন্তুু আপনি কি জানেন, আনঅফিসিয়াল ফোন কিনলে কি কি সমস্যা হতে পারে? -হুমম! আপনি যদি ভুলবশত কোনো Unofficial Phone কিনে থাকেন। তাহলে পরবর্তী সময়ে আপনাকে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। কারণ, বাংলাদেশে আন অফিসিয়াল ফোন এর জন্য প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আইন জারি করছে।
তবে আপনি যদি ভুলবশত এই ধরনের ফোন কিনে থাকেন। তাহলেও আপনার হতাশ হবার কোনো কারণ নেই। বর্তমানে আপনি চাইলে BTRC এর অফিসিয়াল মোবাইল নিবন্ধন ওয়েবসাইট থেকে আপনার অবৈধ ফোন বৈধ করতে পারবেন। তবে প্রশ্ন হলো যে, অবৈধ ফোন বৈধ করার উপায় গুলো কি কি? -যদি আপনি এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান তবে আজকের পুরো লেখাটি মন দিয়ে পড়ুন। কেননা, আজকে আমি এ বিষয়ে স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করবো। তাহলে চলুন আনঅফিসিয়াল মোবাইল নিবন্ধন করার উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
আনঅফিসিয়াল ফোন কি? | What is Unofficial Phone?
সহজ ভাষায় বলতে গেলে, যেসব ফোন তৈরি হওয়ার পর যখন অন্য কোনো দেশে কর ফাঁকি দিয়ে রপ্তানি করা হয়। তখন ঐ ফোন গুলো কে বলা হয়, আনঅফিসিয়াল ফোন। এবং সরকারের কর ফাঁকি দেয়ার কারনে এই ধরনের Mobile Phone গুলোতে থাকা IMEI নম্বরের ডেটাবেজ উক্ত দেশের টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয় এর নিকট থাকে না।
আর যেহুতু এই ফোন গুলো অবৈধভাবে একটি দেশে রপ্তানি করা হয়। সেহুতু এই ফোন গুলো কিনে ব্যবহার করা সম্পূর্ণ অবৈধ। এবং আপনি যদি এমন অবৈধ ফোন ব্যবহার করেন৷ তাহলে পরবর্তী সময়ে আপনাকে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। যা আপনার কল্পনার বাইরে।
আনঅফিসিয়াল ফোন কিনলে কি কি সমস্যা হতে পারে?
আনঅফিসিয়াল মোবাইল নিবন্ধন করার উপায় গুলো সম্পর্কে আমরা অবশ্যই বিস্তারিত জানবো৷ তবে সবার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে যে, আনঅফিসিয়াল ফোন কিনলে কি কি সমস্যা হতে পারে। তো এই ধরনের ফোন ব্যবহারে আপনি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হবেন৷ যেমনঃ
- এই ধরনের অবৈধ ফোন গুলো কেনার পর সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো গ্যারান্টি বা ওয়ারেন্টি। কারন যেহুতু এগুলো অবৈধ ফোন, সেহুতু এই ফোন গুলো কেনার পর মোবাইল শপ আপনাকে Warranty Service দিতে পারবে না।
- তবে কিছু কিছু মোবাইল শপ আপনাকে যদিওবা Mobile Repair Service দিয়েও থাকে। তাহলে আপনি সর্বোচ্চ ১-২ মাস পর্যন্ত সময় পাবেন।
- যেহুতু কপি ফোন এর জন্য চীন বিশ্বখ্যাত, সেহুতু আপনি সেই China Phone গুলোতে Google এর কোনো সার্ভিস ব্যবহার করতে পারবেন না।
- এমন অনেক অসাধু ব্যক্তি মোবাইল দোকানদার আছেন, যারা আপনাকে আনঅফিসিয়াল ফোন এর নামে অনেক নিন্মমানের (Low Quality) ফোন হাতে ধড়িয়ে দিবে।
- এই ধরনের ফোন কেনার পর যদি ফোনটি হারিয়ে যায় কিংবা চুরি হয়ে যায়। তাহলে পরবর্তী সময়ে আইনি সহায়তায় সেই ফোনকে খুজে পাওয়াটা বেশ কঠিন হয়ে দাড়াবে৷
- Unofficial Phone কেনার সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, ফোন টি আসল নাকি নকল এই সন্দেহ টা আপনার মনে থেকেই যাবে।
তো যদি আপনি আনঅফিসিয়াল নামক এই অবৈধ ফোন গুলো ব্যবহার করেন। তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত উপরে উল্লেখিত সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তাই চেস্টা করবেন এমন অবৈধ জিনিস ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে।
অফিসিয়াল আনঅফিসিয়াল ফোন চেনার উপায়
আজকের দিনে মোবাইল কোম্পানি গুলো যেমন নতুন নতুন মডেল এর স্মার্টফোন নিয়ে আসছে। ঠিক তেমনি ভাবে ক্রমাগত হারে বেড়ে উঠছে নকল বা আন অফিসিয়াল ফোনের পরিমান।
তাই একজন নতুন ব্যক্তির ক্ষেত্রে অফিসিয়াল আনঅফিসিয়াল ফোন চেনাটা বেশ কঠিন হয়ে দাড়াবে। কিন্তুু এবার আমি আপনাকে একটা উপায় বলে দিবো, যে উপায় টি অনুসরন করলে আপনি খুব সহজেই এই বিষয়টি শনাক্ত করতে পারবেন।
তো যখন আপনি কোনো নতুন একটি ফোন কিনবেন। তখন সেটি আসল নাকি নকল ফোন তা চেক করার জন্য নিন্মে উল্লেখিত পদ্ধতিটি অনুসরন করতে হবে। যেমনঃ
- প্রথমে আপনি যে নতুন ফোনটি কিনতে চাচ্ছেন, তার IMEI নম্বরটি সংগ্রহ করতে হবে।
- নতুন ফোন এর বক্সের মধ্যেই এই IMEI Number থাকে। তবে আপনি চাইলে ঐ ফোনের ডায়াল প্যাড থেকে *#06# ডায়াল করেও ঐ নম্বরটি পেয়ে যাবেন৷
- এবার আপনাকে যেকোনো একটি ফোনের Message অপশনে যেতে হবে।
- মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে KYD তারপর একটা Space দিয়ে ঐ ১৫ সংখ্যার IMEI Number টি টাইপ করে 16002 এও নম্বরে মেসেজ পাঠিয়ে দিতে হবে।
- সবশেষে Btrc মোবাইল রেজিস্ট্রেশন ওয়েবসাইট থেকে ফিরতে মেসেজে জানিয়ে দেয়া হবে যে ঐ ফোনটি আসল নাকি নকল ফোন।
তো আপনি নতুন কোনো ফোন কেনার সময় যদি খুব চিন্তায় থাকেন যে ফোনটি অফিশিয়াল নাকি আনঅফিসিয়াল। তাহলে উপরে দেওয়া পদ্ধতিটি অনুসরন করে খুব সহজেই তা শনাক্ত করে নিতে পারবেন৷
আনঅফিসিয়াল মোবাইল নিবন্ধন করার উপায়
তো আপনার নিজের ভুলবশত কিংবা বিদেশ থেকে কেউ যদি আপনাকে আনঅফিসিয়াল ফোন পাঠিয়ে দেয়। তাহলে আপনার প্রধান কাজ হবে সেই অবৈধ ফোন বৈধ করা। কিন্তুু এখনও এমন অনেক মানুষ আছেন যারা মূলত সেই বিদেশি মোবাইল রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম গুলো সঠিক ভাবে জানেনা। যার কারনে তারা এমন ফোন কেনার পরে বেশ হতাশ হয়ে পড়ে।
কিন্তুু এতো চিন্তা করার কোনো দরকার নেই, কারন বর্তমান সময়ে অনলাইন মোবাইল রেজিস্ট্রেশন করার মাধ্যমে আনঅফিসিয়াল মোবাইল নিবন্ধন করার উপায় রয়েছে। যে উপায়টি অনুসরন করে আপনি খুব সহজেই আপনার সেই মোবাইল কে Registration করে নিতে পারবেন। আর এবার আমি সেই মোবাইল ফোন রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম গুলো নিয়েই আলোচনা করবো।
মোবাইল ফোন রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম
বর্তমানে আপনি মোবাইল নিবন্ধন ওয়েবসাইট থেকে মাত্র কয়েকটি ধাপ অনুসরন করে খুব সহজেই অনলাইন মোবাইল রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারবেন। আর Online Mobile Registration এর ধাপ গুলো নিচে পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হলো।
- সবার আগে আপনাকে Btrc মোবাইল রেজিস্ট্রেশন এর মোবাইল নিবন্ধন ওয়েবসাইট এ যেতে হবে।
- (neir.btrc.gov.bd) এটি হলো বাংলাদেশ BTRC এর মোবাইল নিবন্ধন ওয়েবসাইট। যেখান থেকে আপনি অনলাইন মোবাইল রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারবেন।
- এরপর আপনাকে National Equipment Identity Register করে নিতে হবে।
- তো যখন আপনি Registration এ ক্লিক করবেন। তখন আপনার সামনে একটি ফর্ম চলে আসবে।
- এবার সেই ফর্মে থাকা খালি বক্স গুলোতে আপনার Name, Mobile Number, Password দিতে হবে। তারপর নিচে থাকা Captcha টি পূরণ করতে হবে।
- সবশেষে আপনার দেয়া নম্বরে একটি OTP Code আসবে। সেই কোডটি বসিয়ে দিতে হবে।
তো আপনি যখন উপরের কাজ গুলো সঠিকভাবে করেন। তাহলে ধরে নিবেন যে আপনি Btrc Online Mobile Registration এর প্রথম ধাপ সম্পন্ন করতে পেরেছেন। এবার আপনাকে পরবর্তী ধাপ গুলো অনুসরন করতে হবে।
- এবার আপনাকে পুনরায় বিটিআরটিসি মোবাইল নিবন্ধন ওয়েবসাইট এ যেতে হবে। আপনি চাইলে এখানে ক্লিক করে মূল সাইটে যেতে পারবেন।
- তারপর Special Registration নামের একটি অপশন দেখতে পারবেন। আপনাকে সেই অপশনে ক্লিক করতে হবে।
- এরপর আপনার ফোনে থাকা IMEI Number টি দিতে হবে।
- এখন আপনার হাতে থাকা Unofficial Mobile টি কিভাবে পেয়েছেন তা উল্লেখ করতে হবে। তার সাথে আপনাকে বেশ কিছু ডকুমেন্টস দিতে হবে।
- যেমন, পাসপোর্ট / মোবাইল কেনার রসিদ / জাতীয় পরিচয়পত্র / ইমিগ্রেশনে প্রবেশের ছাড়পত্র ইত্যাদি।
যদি আপনি উপরোক্ত কাজ গুলো সঠিক ভাবে করতে পারেন। তাহলে আপনি ধরে নিবেন যে, বাংলাদেশ মোবাইল নিবন্ধন ওয়েবসাইট থেকে আপনি সফলভাবে অনলাইন মোবাইল রেজিস্ট্রেশন করতে পেরেছেন।
আনঅফিসিয়াল মোবাইল নিবন্ধন চেক করার উপায়
যখন আপনি আনঅফিসিয়াল ফোন মোবাইল নিবন্ধন ওয়েবসাইট থেকে অনলাইন মোবাইল রেজিস্ট্রেশন করবেন। তখন সেই Mobile Online Registration হয়েছে কিনা সেটা পরবর্তী সময়ে চেক করার প্রয়োজন হবে। আর ফোন নিবন্ধন চেক করার জন্য আপনাকে নিচের ধাপ গুলো ফলো করতে হবে। যেমনঃ
- সবার আগে আপনার মোবাইলের ডায়াল অপশনে যেতে হবে। এবং সেখানে গিয়ে *16161# ডায়াল করতে হবে।
- এরপর আপনার মোবাইলে থাকা ১৫ সংখ্যার IMEI নম্বরটি দিতে হবে।
- সবশেষে আপনার সামনে Yes / No এর একটি অপশন আসবে। আপনাকে হ্যাঁ তে ক্লিক করতে হবে৷।
তো আনঅফিসিয়াল Phone Online Registration হয়েছে কিনা। তা চেক করার জন্য আপনাকে উপরে উল্লেখ করা তিনটি ধাপ অনুসরন করতে হবে। তাহলে আপনি সকল প্রকার আপডেট জেনে নিতে পারবেন।
অফিসিয়াল ও আনঅফিসিয়াল ফোনের পার্থক্য
উপরের আলোচনা থেকে আপনি আনঅফিসিয়াল মোবাইল নিবন্ধন করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তো এবার আপনাকে আরো একটি বিষয়ে জেনে নিতে হবে। সেটি হলো, অফিসিয়াল ও আনঅফিসিয়াল ফোনের পার্থক্য কি।
চলুন এবার Difference Between Official Phone and Unofficial Phone সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
Advantage Of Official Phone
- সকল ধরনের ওয়ারেন্টি সার্ভিসিং এর সুবিধা পাওয়া যায়।
- আপনার কেনা ফোনের বৈধ মালিক হিসেবে দাবি করতে পারবেন।
- অনাকাঙ্ক্ষিত কারনে আপনার ফোনটি হারিয়ে গেলে সেটিকে খুব সহজে Track করতে পারবেন।
- একবারে অরজিনাল ফোনের স্বাদ ভোগ করতে পারবেন।
- আপনার ফোনের মালিকের নাম লিখিত আকারে লিপিবদ্ধ থাকবে।
- আপনার ফোনের যাবতীয় আপডেট গুলো অফিসিয়াল ভাবে পাবেন।
Disadvantages Of Unofficial Phone
- সব ধরনের সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না।
- কোনো প্রকার দীর্ঘমেয়াদি সার্ভিস ওয়ারেন্টি পাবেন না।
- আপনি যে ফোন কিনছেন, তারপরও কোনো প্রকার বৈধ মালিকানা দাবি করতে পারবেন না।
- যদি কোনো কারনে আপনার ফোন হারিয়ে যায়, তাহলে Track করা অনেক কঠিন হয়ে যাবে৷
- একটি অরজিনাল ফোন ব্যবহারে যে স্বাদ বা মজা পাওয়া যায়। আপনি সেটি থেকে বঞ্চিত হবেন৷
- কোনো প্রকার অফিসিয়াল আপডেট পাবেন না।
তবে Official Phone গুলোতে নানা রকম সুযোগ সুবিধা থাকার কারনে, এই ফোন গুলো দামের দিক থেকে একটু বেশি টাকা ব্যয় করতে হবে। কিন্তুু বেশি টাকা খরচ হলেও এই ধরনের অফিসিয়াল ফোন ব্যবহার করা উচিত। যাতে করে পরবর্তী সময়ে কোনো প্রকার সমস্যা না হয়।
অফিসিয়াল ফোন চেনার উপায় কি?
তো উপরের আলোচনা থেকে আপনি অনেক বিষয়ে জানতে পেরেছেন৷ যেমন, আনঅফিসিয়াল ফোন কি এবং আনঅফিসিয়াল মোবাইল নিবন্ধন করার উপায় গুলো কি কি। কিন্তুু এবার আপনার মনে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে পারে। সেটি হলো, অফিসিয়াল ফোন চেনার উপায় গুলো কি কি।
কারন, যদি আপনার এই উপায় গুলো আগে থেকে জানা থাকে। তাহলে কোনো মোবাইল দোকানদার আপনাকে আর ঠকিয়ে নিতে পারবে না। চলুন এবার তাহলে অফিসিয়াল ফোন চেনার উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
০১| শাওমি অফিসিয়াল ফোন চেনার উপায়
আপনি যখন Xiaomi Phone কিনবেন, তখন ঐ ফোনের বক্সে একটি প্রোডাক্ট লেভেল দেখতে পারবেন। এবার আপনাকে ঐ প্রোডাক্ট লেভেলে থাকা নম্বরটি কপি করে নিতে হবে। তারপর Xiaomi Product Authentication এ গিয়ে সেই কোডটি বসিয়ে চেক করে নিতে পারবেন।
০২| স্যামসাং অফিসিয়াল ফোন চেনার উপায়
মজার বিষয় হলো, আপনার কেনা Samsung Mobile টি আসল নাকি নকল তা সহজেই বের করতে পারবেন৷ সেজন্য প্রথমে আপনাকে আপনার ফোনে থাকা IMEI Number টি কপি করতে হবে। তারপর IMEI Info তে ক্লিক গিয়ে আপনার কপি করা আইএমইআই নম্বরটি বসিয়ে দিতে হবে। এরপর আপনার সামনে সকল ইনফরমেশন চলে আসবে।
০৩| ভিভো অফিসিয়াল ফোন চেনার উপায়
যদি আপনি Vivo Mobile লাভার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি খুব সহজেই একটি মোবাইল আসল নাকি নকল তা খুজে বের করতে পারবেন৷ সেজন্য আপনাকে ঐ মোবাইল এর IMEI Number টি সংগ্রহ করতে হবে। তারপর মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD<Space> IMEI Number টি টাইপ করে 16002 নম্বরে পাঠিয়ে দিতে হবে। তারপর বিটিআরসি থেকে আসা ফিরতি SMS এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
আনঅফিসিয়াল ফোন কোথায় পাওয়া যায়?
বর্তমান সময়ে আপনি আপনার হাতের নাগালেই বিভিন্ন প্রকার আনঅফিসিয়াল ফোন কিনে নিতে পারবেন৷ তবে আজকের দিনে আপনি বিভিন্ন উপায়ে Unofficial Phone Buy করতে পারবেন। এবার সেই উপায় গুলো নিয়ে একটু আলোচনা করবো।
দেখুন আজকের দিনে ক্রমাগত ভাবে আনঅফিসিয়াল ফোন এর চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে। কারন, Official Phone গুলো তে যেমন সুযোগ সুবিধা থাকে। ঠিক তেমনি ভাবে এই ফোন গুলোর দাম অনেক বেশি হয়ে থাকে। যার কারনে সবার পক্ষে এতো দাম দিয়ে ফোন কেনাটা বেশ কষ্টকর হয়ে যায়।
তো এখন আপনি বিভিন্ন শপিংমল থেকে শুরু করে মোবাইল এর দোকান গুলো থেকে খুব সহজেই কম দামে এই Unofficial Phone গুলো কিনে নিতে পারবেন। তবে আপনি যদি আনঅফিসিয়াল মোবাইল মার্কেট খুজে থাকেন৷ তাহলে কিন্তুু অনেক খোজার পরেও আপনি এমন কোনো আনঅফিসিয়াল মোবাইল মার্কেট খুজে পাবেন না। কারন এটা আইনগত ভাবে অবৈধ একটা কাজ।
শেষকথা
যারা মূলত আনঅফিসিয়াল ফোন কিনেছেন বা কিনতে চাচ্ছেন। তাদের উদ্দেশ্যেই আজকের এই আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে। কেননা, আজকে আমি আনঅফিসিয়াল মোবাইল নিবন্ধন করার উপায়আনঅফিসিয়াল মোবাইল নিবন্ধন করার উপায় গুলো পর্যায়ক্রমে আলোচনা করেছি।
তবে আজকের এই আলোচনা থেকে আনঅফিসিয়াল ফোন অফিসিয়াল করার উপায় গুলো সম্পর্কে আপনার কোনো মন্তব্য থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাবেন৷ আমি যথাসম্ভব আপনার মূল্যবান কমেন্ট এর রিপ্লে দেয়ার চেস্টা করবো৷